Friday, 7 November 2014

একবার দেখুন ফেসবুক হ্যাকিং সম্পর্কে কিছু কথা মনে রাখি সবাই ।sorry hacker bro don’tmind

আপনি কি ফেসবুক হ্যাকিং এর জন্য সফটওয়্যর খুঁজছেন? আপনার উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।আপনি হয়তোবা ইন্টারনেটে বা কোন হ্যাকিং বিষয়ক ব্লগে “ফেসবুক হ্যাকিং সফটওয়্যার” বা এরকম কোন সফটওয়্যার দেখেছেন ।
যেটা ব্যবহারের জন্য এরকম কিছু নির্দেষনা দেওয়া রয়েছে—
১.সফটয়্যারটি ডাউনলোড করে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।
২.আপনার ই-মেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড প্রবেশ করান ।
৩.আপনার শিকর এর ই-মেইল আইডি প্রবেশ করান।
তাহলেই কাজ শেষ ।আপনার কাংখিত পাসওয়ার্ড পেয়ে যাবেন ।
এখন আমি আপনাদের একটা প্রশ্ন করতে চাই ।
“আপনার কি মনে হয় যে ফেসবুক এতটাই বোকাচো***?”
“আপনার কি মনে হয় এরকম সফটওয়্যার ব্যবহার করে এক মিনিটের মধ্যে কোন আইডি হ্যাক করা সম্ভব?”
লুল ।
সত্যিটা কি জানেন?? আপনি যে নিজে হ্যাক হয়ে গেছেন সেটা কি টের পেয়েছেন?একজন বাচ্চা মানুষের মত চিন্তা না করে একজন “হ্যাকার” এর মত চিন্তা-ভাবনা করুন ,তাহলেই ব্যাপারটা বুজতে পরবেন ।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ,তাহলে এই
“ফেসবুক হ্যাকিং সফটওয়্যার” গুলো আসলে কি?
—>সত্যটা হল পৃথিবীতে এমন কোন সফটওয়্যার নেই যে আপনি শুধু মেইল আইডি দিয়ে চেয়ে থাকবেন আর পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যাবে। যে গুলো আপনি আজ পর্যন্ত দেখছেন তার সবগুলোই হল ফেইক বা ভুয়া ।
আপনি এখন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন,
“আমার এক বন্ধু আমাকে একটা সাইটের লিংক দিয়েছে ,সেখানে হাজার হাজার মানুষ ফেসবুক হ্যাকিং এর সফটওয়্যার ডাউনলোড করছে।অই মিয়া, আপনি কি তাদের থেকে বেশী জানেন?”
—>আমি আপনাকে বলতে চাই. “না, অবশ্যই আমি তাদের থেকে বেশী জানি না।আমি শুধু কিভাবে আপনাকে বোকা বানানো হয় এবং ফেসবুক হ্যাকিং সফটওয়্যারগুলো আসলে কি সেটা বোঝাতে চাচ্ছি ।”
এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ,
“তাহলে এই ফেসবুক পাসওয়ার্ড হ্যাকিং সফটওয়্যার গুলোর কাজ কি এবং কেনই বা বানানো হয়েছে?”
ও তার আগে একটা কথা যে ,হ্যাকাররা অত কষ্ট করে আপনাদের  ফ্রি ‍ ‍ফ্রি শেথাবে কি করে ভাবতে  পারেলেন।
—>এই সফটওয়্যার গুলো বানানো হয়েছে নতুন হ্যাকারদের জন্য (যারা মাত্র হ্যাকিং শিখছে তাদেরকে নুব বলা হয়) ।মূলত হ্যাকাররাই এই সফটওয়্যারগুলো বিভিন্ন সাইটে আপলোড দিয়ে রাখে যাতে নুবরা তাদের ফাঁদে পা দেয় ।আপনি যখন সফটওয়্যারটি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করবেন, আপনার কম্পিউটারে অটোমেটিক্যালি ট্রোজেন হর্স ,স্পাইওয়্যার বা কি লগার ইন্সটল হয়ে যাবে যা আপনার কম্পিউটারের সব তথ্য হ্যাকারকে পাচার করে দেবে বা আপনার কম্পিউটার পুরোপুরি ধ্বংস করে দেবে ।
এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে,
“তাহলে ফেসবুক হ্যাকিং এর কি কোন উপায় নেই? থাকলে সেটা কি?”
—>ফেসবুক পাসওয়ার্ড হ্যাকিং এর উপায় আছে। মূলত নিম্নোক্ত উপায়ে ফেসবুক পাসওয়ার্ড হ্যাক করা সম্ভব:
১.ফিশিং মেথড ।
২.সফটওয়্যার কি লগার ।
৩.হার্ডওয়্যার কি লগার ।
৪.ফায়ারশিপ ব্যবহার করে।
৫.কুকি চুরি করে।
৬.সোসিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে ।
৭.ই-মেইল অ্যাকউন্ট হ্যাক করে। (ডিকশনারি বা ব্রুটফোর্স অ্যাটাক করে )
আমার কথায় হ্যাকার ভাইরা কিছু মনে করেন না তার জন্যে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।.........

No comments:

Post a Comment