আসসালামু আলাকুম। কেমন আছেন টেকনোলজি বন্ধুরা? নিশ্চয়ই ভাল আছেন?
আমিও আল্লাহ্ পাকের রহ্মতে ভাল আছি। তবে পোস্ট লিখার আগেই ক্ষমা চেয়ে
নিচ্ছি এতদিন আপনাদের সময় দিতে না পারায়। আমি খুবি বেস্ত ছিলাম একটা নাটকের
ভিডিও ও এডিটিং এর কাজে। তাই কাজ সম্পূর্ণ করে আপনাদের মাঝে ফিরে এলাম
পোস্ট নিয়ে। আসা করছি এখন থেকে আবার নিয়মিত পোস্ট লিখা শুরু করব।
অনেক্ষন বক বক করলাম এখন কাজের কথায় আসি............
আজ নিয়ে এলাম ভোটার আইডি কার্ড ! পেওনার একাউন্ট করেন , পায়যা ভেরিফাই করেন বা মানিবুকার যারা ফরেক্স এ ট্রেড করেন তাদের ও একাউন্ট ভেরিফাই করতে প্রয়জন ভোটার আইডি কার্ড কিন্তূ যাদের নেই ! যাদের পাসপোর্ট ও নেই তাদের যালার ও শেষ নেই। তাই আমি আজকে নিয়ে এলাম নকল ভোটার আইডি কার্ড যা দিয়ে ভেরিফিকেসন এর কাজ চালিয়ে দিতে পারবেন অনায়াসে। তবে আইডি কার্ড এর নাম্বার কিভাবে দেবেন তার সম্পর্কে একটু জেনে নায়া যাক।
আপনারা দেখবেন আইডি কার্ড এর নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নাম্বার আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২। পরবর্ত্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (RMO) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪
৩। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল
সুতরাং ইচ্ছামত নাম্বার দিয়েন না নিয়ম মত দিন আর ভেরিফাই করে নিন আপনার একাউন্ট। আর হ্যা আর একটি ডকুমেন্ট প্রয়জন হয় তা হল কারেন্ট বিল বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এই দুটোর PSD বা ভালো কপি আমার কাছে নেই কারো থাকলে সেয়ার করবেন।
বিঃ দ্রঃ দয়া করে এই কার্ডটি কোন খারাপ কাজে অর্থাৎ অবৈধ ভাবে বাংলাদেশ এ কোন কাজে যেমন ব্যাংক একাউন্ট করতে কাজে লাগাবেন না ।
অনেক্ষন বক বক করলাম এখন কাজের কথায় আসি............
আজ নিয়ে এলাম ভোটার আইডি কার্ড ! পেওনার একাউন্ট করেন , পায়যা ভেরিফাই করেন বা মানিবুকার যারা ফরেক্স এ ট্রেড করেন তাদের ও একাউন্ট ভেরিফাই করতে প্রয়জন ভোটার আইডি কার্ড কিন্তূ যাদের নেই ! যাদের পাসপোর্ট ও নেই তাদের যালার ও শেষ নেই। তাই আমি আজকে নিয়ে এলাম নকল ভোটার আইডি কার্ড যা দিয়ে ভেরিফিকেসন এর কাজ চালিয়ে দিতে পারবেন অনায়াসে। তবে আইডি কার্ড এর নাম্বার কিভাবে দেবেন তার সম্পর্কে একটু জেনে নায়া যাক।
আপনারা দেখবেন আইডি কার্ড এর নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নাম্বার আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২। পরবর্ত্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (RMO) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪
৩। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল
সুতরাং ইচ্ছামত নাম্বার দিয়েন না নিয়ম মত দিন আর ভেরিফাই করে নিন আপনার একাউন্ট। আর হ্যা আর একটি ডকুমেন্ট প্রয়জন হয় তা হল কারেন্ট বিল বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এই দুটোর PSD বা ভালো কপি আমার কাছে নেই কারো থাকলে সেয়ার করবেন।
বিঃ দ্রঃ দয়া করে এই কার্ডটি কোন খারাপ কাজে অর্থাৎ অবৈধ ভাবে বাংলাদেশ এ কোন কাজে যেমন ব্যাংক একাউন্ট করতে কাজে লাগাবেন না ।
No comments:
Post a Comment